Saturday, November 21, 2015

অন্তরের আকুতি ই আসল পুজা

জীবন ছুটছে । ছুটছে সবাই । মনে করে দেখুন বছর দশেক আগে আপনাকে এতটাই দৌড়াতে হত না । আসলে কাজ কর্ম , পরিবেশ পরিস্থিতির জটিলতা , চাপ আমাদের দৌড় করিয়ে নিচ্ছে । তবু চব্বিশ ঘণ্টা র দিনে অন্তত দশ মিনিট তো সরিয়ে রাখতে হয় নিত্য পুজার জন্যে । আর যখন দশ মিনিটে যখন সারতে হয় পুজা , তখন কিছু টা সরলীকরণ তো দরকার । মনের ভক্তি নিষ্ঠা আর অন্তরের আকুতিই আসল । নিয়মের জটিলতা কাটিয়ে সরল সমাধানের পথ নিয়েই দু চার কথা বলছি এখানে ।
১ কাচা পরিষ্কার যে কোন পোশাক পরেই নিত্য পুজা করা যেতে পারে , রেশম বস্ত্র , পট্ট বস্ত্র ,বা লাল পাড় শাড়ি পড়তেই হবে এমন কোন কঠোর নিয়ম নেই ।
২ স্নান করে পুজা করতে বসাই ভালো । তবে যাদের ভোর বেলা স্নান করলে শরীর খারপ হয় , তারা সকালে মুখ হাত পা ধুয়ে কাঁচা পরিষ্কার পোশাক পরে পুজা করতে পারেন । শরীর কে কষ্ট দিয়ে ইষ্ট লাভ হয় না ।
৩ উপোষের ক্ষেত্রে ও একই কথা বলতে হয় । সকালে কিছু না খেয়ে অনেক ক্ষণ থাকা ঠিক নয় । আর উপোষ করে থাকলে যাদের শারীরিক কষ্ট হয় তারা সকালে চা বিস্কুট মিষ্টি শরবত খেতে পারেন । এতে দেবতা রুষ্ট হবেন না ।
৪ সকালে কর্তার অফিস যাওয়ার তাড়া ,বাচ্চাদের স্কুল যাওয়া সামলে নিজে অফিস বেরোনোর ফাঁকেই নিত্য পুজা সারতে হয় অনেক মেয়েকে । চন্দন বাটার সময় নেই পেতে পারেন । সেক্ষেত্রে চন্দনের গুড়ো কিনে রাখুন ।জলে গুলে নিলেই কাজ চলবে ।
৫ গঙ্গা জলের অভাবে পুজা হবে না তা নয় । শহরে যারা থাকেন পরিষ্কার জলেও পুজা সারতে পারেন । মন খুঁত খুঁত করলে এক ফো টা গঙ্গা জল ছিটিয়ে দিন ।
৬ প্রতি দিন ফুল না থাকতে পারে । বিনা ফুলে পুজা করতে পারেন শুধু ধুপ দীপ জ্বালিয়ে । না হলে  ছোট বারান্দা বা বাড়ির ছাদে টবে ফুলের গাছ লাগাতে পারেন । যা আপনাকে সারা বছর ফুলের জোগান দেবে ।
৭ ঘরের ঠাকুর কে ঘরোয়া মতোই পুজা করবেন । তার জন্যে শক্ত শক্ত মন্ত্র জানার দরকার নেই । বিশাল বিশাল স্তোত্র মুখস্ত করার প্রয়োজন নেই । যাদের দীক্ষা হয়েছে তাঁরা শান্ত মনে জপ করুন মনের সংযোগ বাড়বে ।
৮ যারা সন্ধ্যে বেলা শাঁখ বাজানোর সময় পান না তারা যখন বাড়ি ফিরবেন ফ্রেস ফুল বেলপাতা ঠাকুরের গায়ে থেকে সরিয়ে একটা ধুপ জ্বালিয়ে দিন ।
৯ পিতল কাঁসা বাসন ছাড়া ঠাকুর কে ভোগ দেওয়া যাবে না এই কড়া অনুশাসন মানতে গেলে চলে না
   ,পিতলের কাঁসার বাসন পরিষ্কার করা সময় সাপেক্ষ বিষয় । তাই ষ্টীল বাসনে ও ভোগ দিতে পারেন ।
১০ রোজ ঠাকুর কে ফল কেটে ,মিষ্টি কিনে পুজা করতে হবে তার কোনও মানে নাই । বাতাসা নকুলদানা মিছরি চিনি যা থাকবে তাই দিতে পারেন ।
১১ কর্তা গিন্নি ভাগ করে নিত্য পুজা ক্রুন ।

Friday, November 13, 2015

Jap Har Har Bhola - Kali Kankali - Puran Sahu - Chhattisgarhi Jas Geet

Most Powerful Mantra - Cure For All Problems | Shree Ganesh Mantra

GANESH MANTRA: VERY POWERFUL MANTRA FOR SUCCESS !

ভৈরব সাধনা

ওঁ নম কালি কংকালি মহাকালী কে পুত কংকালি ভৈরব হু কমে হাজির রহে মেরা ভেজা তুরত করে রস্খা করে আন ,বাঁধ বান বাঁধ চলতে ফিরতে কে উউসান বাধু দশা মুখা বাধু নউ নাড়ি বহতর কোঠা বাধু ফুল মে ভেজু ফুল মে জায় কাঠে জি পড়ে থর থর কাঁপে হল হল হলেই গির গির পরই উঠ উঠ ভগে বক বক বকে মেরা ভেজা সয়া ঘড়ি সয়া পহর সয়া দিন সয়া মাস সয়া বরষ কা বায়লা ন করে তো কালি মাতা কি শয্যা পর পাউ ধরে বচন জো চুকে তো সমুদ্র সুখে  বাচা ছোর কুবাচা করেই তো ধোবী কো নাদ চমার কে কুণ্ডে মে পরেই মেরা ভেজা বায়লা ন করেই তো রুদ্রকে নেত্র সে অগ্নি জ্বালা কড়েই শির কি জটা টুটি ভুমি পর গিরেই মাতা পার্বতী কে চির চোট পড়ে বিনা হুকুম নহি মারনা হ ,কালি কে পুত্র কংকাল ভৈরব ফুড় মন্ত্র ঈশ্বরী বাচা ।
ভৈরব সিদ্ধির মন্ত্র এটা ।
সূর্য গ্রহণের দিন একে সিদ্ধি করতে হই
দস্খিন দিকে মুখ করে বসতে হয়
লাড্ডু ,লঙ ,সিন্দুর, লাল জবা ফুল
এক হাজারবার জপ করতে হয়
সাধক ভয় ভীত না হয়ে সাধনা করতে হয়