জীবন ছুটছে । ছুটছে সবাই । মনে করে দেখুন বছর দশেক আগে আপনাকে এতটাই দৌড়াতে হত না । আসলে কাজ কর্ম , পরিবেশ পরিস্থিতির জটিলতা , চাপ আমাদের দৌড় করিয়ে নিচ্ছে । তবু চব্বিশ ঘণ্টা র দিনে অন্তত দশ মিনিট তো সরিয়ে রাখতে হয় নিত্য পুজার জন্যে । আর যখন দশ মিনিটে যখন সারতে হয় পুজা , তখন কিছু টা সরলীকরণ তো দরকার । মনের ভক্তি নিষ্ঠা আর অন্তরের আকুতিই আসল । নিয়মের জটিলতা কাটিয়ে সরল সমাধানের পথ নিয়েই দু চার কথা বলছি এখানে ।
১ কাচা পরিষ্কার যে কোন পোশাক পরেই নিত্য পুজা করা যেতে পারে , রেশম বস্ত্র , পট্ট বস্ত্র ,বা লাল পাড় শাড়ি পড়তেই হবে এমন কোন কঠোর নিয়ম নেই ।
২ স্নান করে পুজা করতে বসাই ভালো । তবে যাদের ভোর বেলা স্নান করলে শরীর খারপ হয় , তারা সকালে মুখ হাত পা ধুয়ে কাঁচা পরিষ্কার পোশাক পরে পুজা করতে পারেন । শরীর কে কষ্ট দিয়ে ইষ্ট লাভ হয় না ।
৩ উপোষের ক্ষেত্রে ও একই কথা বলতে হয় । সকালে কিছু না খেয়ে অনেক ক্ষণ থাকা ঠিক নয় । আর উপোষ করে থাকলে যাদের শারীরিক কষ্ট হয় তারা সকালে চা বিস্কুট মিষ্টি শরবত খেতে পারেন । এতে দেবতা রুষ্ট হবেন না ।
৪ সকালে কর্তার অফিস যাওয়ার তাড়া ,বাচ্চাদের স্কুল যাওয়া সামলে নিজে অফিস বেরোনোর ফাঁকেই নিত্য পুজা সারতে হয় অনেক মেয়েকে । চন্দন বাটার সময় নেই পেতে পারেন । সেক্ষেত্রে চন্দনের গুড়ো কিনে রাখুন ।জলে গুলে নিলেই কাজ চলবে ।
৫ গঙ্গা জলের অভাবে পুজা হবে না তা নয় । শহরে যারা থাকেন পরিষ্কার জলেও পুজা সারতে পারেন । মন খুঁত খুঁত করলে এক ফো টা গঙ্গা জল ছিটিয়ে দিন ।
৬ প্রতি দিন ফুল না থাকতে পারে । বিনা ফুলে পুজা করতে পারেন শুধু ধুপ দীপ জ্বালিয়ে । না হলে ছোট বারান্দা বা বাড়ির ছাদে টবে ফুলের গাছ লাগাতে পারেন । যা আপনাকে সারা বছর ফুলের জোগান দেবে ।
৭ ঘরের ঠাকুর কে ঘরোয়া মতোই পুজা করবেন । তার জন্যে শক্ত শক্ত মন্ত্র জানার দরকার নেই । বিশাল বিশাল স্তোত্র মুখস্ত করার প্রয়োজন নেই । যাদের দীক্ষা হয়েছে তাঁরা শান্ত মনে জপ করুন মনের সংযোগ বাড়বে ।
৮ যারা সন্ধ্যে বেলা শাঁখ বাজানোর সময় পান না তারা যখন বাড়ি ফিরবেন ফ্রেস ফুল বেলপাতা ঠাকুরের গায়ে থেকে সরিয়ে একটা ধুপ জ্বালিয়ে দিন ।
৯ পিতল কাঁসা বাসন ছাড়া ঠাকুর কে ভোগ দেওয়া যাবে না এই কড়া অনুশাসন মানতে গেলে চলে না
,পিতলের কাঁসার বাসন পরিষ্কার করা সময় সাপেক্ষ বিষয় । তাই ষ্টীল বাসনে ও ভোগ দিতে পারেন ।
১০ রোজ ঠাকুর কে ফল কেটে ,মিষ্টি কিনে পুজা করতে হবে তার কোনও মানে নাই । বাতাসা নকুলদানা মিছরি চিনি যা থাকবে তাই দিতে পারেন ।
১১ কর্তা গিন্নি ভাগ করে নিত্য পুজা ক্রুন ।
১ কাচা পরিষ্কার যে কোন পোশাক পরেই নিত্য পুজা করা যেতে পারে , রেশম বস্ত্র , পট্ট বস্ত্র ,বা লাল পাড় শাড়ি পড়তেই হবে এমন কোন কঠোর নিয়ম নেই ।
২ স্নান করে পুজা করতে বসাই ভালো । তবে যাদের ভোর বেলা স্নান করলে শরীর খারপ হয় , তারা সকালে মুখ হাত পা ধুয়ে কাঁচা পরিষ্কার পোশাক পরে পুজা করতে পারেন । শরীর কে কষ্ট দিয়ে ইষ্ট লাভ হয় না ।
৩ উপোষের ক্ষেত্রে ও একই কথা বলতে হয় । সকালে কিছু না খেয়ে অনেক ক্ষণ থাকা ঠিক নয় । আর উপোষ করে থাকলে যাদের শারীরিক কষ্ট হয় তারা সকালে চা বিস্কুট মিষ্টি শরবত খেতে পারেন । এতে দেবতা রুষ্ট হবেন না ।
৪ সকালে কর্তার অফিস যাওয়ার তাড়া ,বাচ্চাদের স্কুল যাওয়া সামলে নিজে অফিস বেরোনোর ফাঁকেই নিত্য পুজা সারতে হয় অনেক মেয়েকে । চন্দন বাটার সময় নেই পেতে পারেন । সেক্ষেত্রে চন্দনের গুড়ো কিনে রাখুন ।জলে গুলে নিলেই কাজ চলবে ।
৫ গঙ্গা জলের অভাবে পুজা হবে না তা নয় । শহরে যারা থাকেন পরিষ্কার জলেও পুজা সারতে পারেন । মন খুঁত খুঁত করলে এক ফো টা গঙ্গা জল ছিটিয়ে দিন ।
৬ প্রতি দিন ফুল না থাকতে পারে । বিনা ফুলে পুজা করতে পারেন শুধু ধুপ দীপ জ্বালিয়ে । না হলে ছোট বারান্দা বা বাড়ির ছাদে টবে ফুলের গাছ লাগাতে পারেন । যা আপনাকে সারা বছর ফুলের জোগান দেবে ।
৭ ঘরের ঠাকুর কে ঘরোয়া মতোই পুজা করবেন । তার জন্যে শক্ত শক্ত মন্ত্র জানার দরকার নেই । বিশাল বিশাল স্তোত্র মুখস্ত করার প্রয়োজন নেই । যাদের দীক্ষা হয়েছে তাঁরা শান্ত মনে জপ করুন মনের সংযোগ বাড়বে ।
৮ যারা সন্ধ্যে বেলা শাঁখ বাজানোর সময় পান না তারা যখন বাড়ি ফিরবেন ফ্রেস ফুল বেলপাতা ঠাকুরের গায়ে থেকে সরিয়ে একটা ধুপ জ্বালিয়ে দিন ।
৯ পিতল কাঁসা বাসন ছাড়া ঠাকুর কে ভোগ দেওয়া যাবে না এই কড়া অনুশাসন মানতে গেলে চলে না
,পিতলের কাঁসার বাসন পরিষ্কার করা সময় সাপেক্ষ বিষয় । তাই ষ্টীল বাসনে ও ভোগ দিতে পারেন ।
১০ রোজ ঠাকুর কে ফল কেটে ,মিষ্টি কিনে পুজা করতে হবে তার কোনও মানে নাই । বাতাসা নকুলদানা মিছরি চিনি যা থাকবে তাই দিতে পারেন ।
১১ কর্তা গিন্নি ভাগ করে নিত্য পুজা ক্রুন ।
No comments:
Post a Comment